আয়রন মানবদেহের অতি প্রয়োজনীয় একটি
উপাদান। আয়রন এমন একটি খনিজ যা রক্তে হিমোগ্লোবিন তৈরিতে ভূমিকা রাখে। সেই
সঙ্গে রক্তের লোহিত কণিকার মাধ্যমে অক্সিজেন সরবরাহ করতে সাহায্য করে।
হিমোগ্লোবিনের ঘাটতি হলে শরীর পর্যাপ্ত অক্সিজেন পায় না। সেই সঙ্গে শরীরের
কার্যকারিতাও ক্ষতিগ্রস্থ হয়। এতে অ্যনিমিয়া বা রক্তস্বল্পতা দেখা দেয়।
অ্যানিমিয়া অনেক ধরনের হয়। তবে তার মধ্যে আয়রনের অভাবে অ্যানিমিয়াই বেশি হয়। শরীরের আয়রনের অভাব হলে তা নানাভাবে প্রকাশ পায়।
যদি সবসময় খুব বেশি ক্লান্ত লাগে এবং মাথা ঘোরা ভাব হয় তাহলে শরীরে আয়রনের ঘাটতি হতে পারে। তখন বুঝতে হবে শরীর পর্যাপ্ত অক্সিজেন বহন করতে পারছে না। এ কারণে শরীরে শক্তির পরিমাণ কমে যাচ্ছে। এ ধরনের ক্লান্তি ভালো ঘুমালে কিংবা বিশ্রাম নিলেও যায় না।
যখন শরীরে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা কম থাকে তখন শরীরে অক্সিজেনের মাত্রাও কমে যায়। এই সময় শরীরের মাংসপেশীতেও অক্সিজেনের সরবরাহ কমে যায়। তখন সামান্য হাঁটলেও নিঃশ্বাস নিতে কষ্ট হয়।
শরীরে আয়রনের স্বল্পতা দেখা দিলে ত্বকের রঙ পরিবর্তন হয়, ত্বক ম্লান দেখায়। হিমোগ্লোবিন রক্তকে লাল করে। আর এর স্বল্পতা হলে রক্তের রঙ হালকা হয়ে যায়। রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা কমে গেলে তা নখ, মুখ এবং শরীরের নানা অংশে ফুটে ওঠে।
যখন চুলের গোড়ায় অক্সিজেন ঠিকমতো পৌঁছতে পারে না তখনই চুল পড়া শুরু হয়। এ ধরনের সমস্যা শরীরে আয়রনের ঘাটতি হলে হতে পড়ে।
আয়রনের অভাবে হৃদস্পন্দনও অনিয়মিত হতে পারে।
শরীরে এইসব সমস্যা দেখা দিলে বিশেষজ্ঞর পরামর্শ নিন। সেই সঙ্গে যেসব খাবারে প্রচুর পরিমাণে আয়রন আছে যেমন-কলিজা, ডার্ক চকলেট, ছোলা, কুমড়ার বিজ, ডালজাতীয় খাবার, পালং শাক, সিদ্ধ আলু , ব্রকলি ইত্যাদি খান।
সূত্র : এনডিটিভি
অ্যানিমিয়া অনেক ধরনের হয়। তবে তার মধ্যে আয়রনের অভাবে অ্যানিমিয়াই বেশি হয়। শরীরের আয়রনের অভাব হলে তা নানাভাবে প্রকাশ পায়।
যদি সবসময় খুব বেশি ক্লান্ত লাগে এবং মাথা ঘোরা ভাব হয় তাহলে শরীরে আয়রনের ঘাটতি হতে পারে। তখন বুঝতে হবে শরীর পর্যাপ্ত অক্সিজেন বহন করতে পারছে না। এ কারণে শরীরে শক্তির পরিমাণ কমে যাচ্ছে। এ ধরনের ক্লান্তি ভালো ঘুমালে কিংবা বিশ্রাম নিলেও যায় না।
যখন শরীরে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা কম থাকে তখন শরীরে অক্সিজেনের মাত্রাও কমে যায়। এই সময় শরীরের মাংসপেশীতেও অক্সিজেনের সরবরাহ কমে যায়। তখন সামান্য হাঁটলেও নিঃশ্বাস নিতে কষ্ট হয়।
শরীরে আয়রনের স্বল্পতা দেখা দিলে ত্বকের রঙ পরিবর্তন হয়, ত্বক ম্লান দেখায়। হিমোগ্লোবিন রক্তকে লাল করে। আর এর স্বল্পতা হলে রক্তের রঙ হালকা হয়ে যায়। রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা কমে গেলে তা নখ, মুখ এবং শরীরের নানা অংশে ফুটে ওঠে।
যখন চুলের গোড়ায় অক্সিজেন ঠিকমতো পৌঁছতে পারে না তখনই চুল পড়া শুরু হয়। এ ধরনের সমস্যা শরীরে আয়রনের ঘাটতি হলে হতে পড়ে।
আয়রনের অভাবে হৃদস্পন্দনও অনিয়মিত হতে পারে।
শরীরে এইসব সমস্যা দেখা দিলে বিশেষজ্ঞর পরামর্শ নিন। সেই সঙ্গে যেসব খাবারে প্রচুর পরিমাণে আয়রন আছে যেমন-কলিজা, ডার্ক চকলেট, ছোলা, কুমড়ার বিজ, ডালজাতীয় খাবার, পালং শাক, সিদ্ধ আলু , ব্রকলি ইত্যাদি খান।
সূত্র : এনডিটিভি
0 comments: