ছোট একটি গাছ, গা ভর্তি কাটা। তবে এর ভেষজ গুণ অনেক। এর ফল হয় শীতকালে।
ভাবছেন কোন গাছ? বাবলা গাছের নাম নিশ্চয় শুনেছেন! এদেশে তার প্রচলিত নাম
গুয়ে বাবলা।
জানেন কি? বাবলা গাছের শিকড় ব্যতীত এর সব অংশই ওষুধি গুণসম্পন্ন। চলুন তবে জেনে নেয়া যাক বাবলা গাছের উপকারিতা ও গুণাগুণ সম্পর্কে-
> বাবলা পাতার রস স্নায়ুশক্তি বৃদ্ধি ও শারীরিক দুর্বলতা কাটাতে বেশ উপকারী। বাবলা পাতার রস ৩ থেকে ৪ চামচ নিয়ে এক গ্লাস দুধের সঙ্গে মিশিয়ে সকাল ও বিকেল এক সপ্তাহ পান করলে উপকার পাওয়া যাবে।
> বাবলা গাছের বাকল ও পাতার রস আমাদের রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে। এছাড়াও মানসিক বিকারগ্রস্থতা, হিস্টিরিয়া রোগ উপশমে বাবলার ব্যবহার হয়। দুধের সঙ্গে এর বাকল চূর্ণ মিশিয়ে দিনে তিন বার সেবন করলে হিস্টিরিয়া রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
> কাঁশি হলে বাবলা ফল শুকিয়ে গুঁড়া করে চিনি সঙ্গে মিশিয়ে সেবন করলে কমে যায়।
> লিভারের বিভিন্ন রোগ এবং হজমের সমস্যায় বাবলা ভীষণ উপকারী। বাবলা পাতার রস শিশুদের পেটের বিভিন্ন অসুখে ঘরোয়া ওষুধ হিসেবে দারুণ কার্যকরী। এছাড়াও এটি টাইফয়েড রোগের জীবাণু ধ্বংস করে।
> যদি পাতলা পয়খানা বা আমাশয়ের সমস্যা হয় তবে বাবলা গাছের পাতা সিদ্ধ করুন। এবার চিনির সঙ্গে মিশিয়ে সেই পানি পান করলে উপকার মিলবে।
> শিশু দুধ পান করার সময় অনেক ক্ষেত্রে স্তনে ক্ষত হয়। তখন বাবলা গাছের ছাল থেঁতো করে সিদ্ধ করা পানি দিয়ে ক্ষত ধুলে ভালো হয়ে যাবে।
> দাঁতের মাড়ি ফুলে গেলে বাবলা গাছের পাতার রস গরম করে কুলকুচি করলে ফোলাভাব কমে যাবে।
> পা মচকে গেলে বাবলা গাছের পাতা বেটে প্রলেপ দিলে উপকার পাওয়া যায়।
> বাবলা পাতার রস আমাদের রক্ত পরিষ্কার এবং অকালে ত্বক বুড়িয়ে যাওয়া ঠেকায়। তাই তারুণ্য ধরে রাখতে বাবলার পাতার রস কার্যকরী এক দাওয়াই।
জানেন কি? বাবলা গাছের শিকড় ব্যতীত এর সব অংশই ওষুধি গুণসম্পন্ন। চলুন তবে জেনে নেয়া যাক বাবলা গাছের উপকারিতা ও গুণাগুণ সম্পর্কে-
> বাবলা পাতার রস স্নায়ুশক্তি বৃদ্ধি ও শারীরিক দুর্বলতা কাটাতে বেশ উপকারী। বাবলা পাতার রস ৩ থেকে ৪ চামচ নিয়ে এক গ্লাস দুধের সঙ্গে মিশিয়ে সকাল ও বিকেল এক সপ্তাহ পান করলে উপকার পাওয়া যাবে।
> বাবলা গাছের বাকল ও পাতার রস আমাদের রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে। এছাড়াও মানসিক বিকারগ্রস্থতা, হিস্টিরিয়া রোগ উপশমে বাবলার ব্যবহার হয়। দুধের সঙ্গে এর বাকল চূর্ণ মিশিয়ে দিনে তিন বার সেবন করলে হিস্টিরিয়া রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
> কাঁশি হলে বাবলা ফল শুকিয়ে গুঁড়া করে চিনি সঙ্গে মিশিয়ে সেবন করলে কমে যায়।
> লিভারের বিভিন্ন রোগ এবং হজমের সমস্যায় বাবলা ভীষণ উপকারী। বাবলা পাতার রস শিশুদের পেটের বিভিন্ন অসুখে ঘরোয়া ওষুধ হিসেবে দারুণ কার্যকরী। এছাড়াও এটি টাইফয়েড রোগের জীবাণু ধ্বংস করে।
> যদি পাতলা পয়খানা বা আমাশয়ের সমস্যা হয় তবে বাবলা গাছের পাতা সিদ্ধ করুন। এবার চিনির সঙ্গে মিশিয়ে সেই পানি পান করলে উপকার মিলবে।
> শিশু দুধ পান করার সময় অনেক ক্ষেত্রে স্তনে ক্ষত হয়। তখন বাবলা গাছের ছাল থেঁতো করে সিদ্ধ করা পানি দিয়ে ক্ষত ধুলে ভালো হয়ে যাবে।
> দাঁতের মাড়ি ফুলে গেলে বাবলা গাছের পাতার রস গরম করে কুলকুচি করলে ফোলাভাব কমে যাবে।
> পা মচকে গেলে বাবলা গাছের পাতা বেটে প্রলেপ দিলে উপকার পাওয়া যায়।
> বাবলা পাতার রস আমাদের রক্ত পরিষ্কার এবং অকালে ত্বক বুড়িয়ে যাওয়া ঠেকায়। তাই তারুণ্য ধরে রাখতে বাবলার পাতার রস কার্যকরী এক দাওয়াই।
0 comments: