সাধারণ ব্রণ বা পিম্পলের সমস্যা নয়, একনে (Acne) বেশ যন্ত্রণাদায়ক ও
দীর্ঘমেয়াদী একটি চর্মরোগ। চুল ও ত্বকের ফলিকলে থাকা ব্যাকটেরিয়ার আক্রমণের
ফলে এই সমস্যাটি তৈরি নয়।
একনের সমস্যাটি যেহেতু সহজে ভালো হয় না, এর জন্য ত্বকের যত্নও প্রয়োজন হয় তুলনামূলক বেশি। তবে ত্বকের যত্নের সাথে খাদ্যাভ্যাসও একনের সমস্যার উপর অনেকখানি প্রভাব ফেলে। বিশেষত কিছু খাবার ত্বকের সমস্যাটি বাড়িয়ে দেয় বিধায় একনের সমস্যায় ভুক্তভোগীদের উক্ত খাবারগুলো এড়িয়ে যাওয়া খুবই জরুরি।
দুধ ও দুগ্ধজাত খাদ্য
সাধারণত দুধ ও দুগ্ধজাত খাদ্য উপাদানগুলো স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী হলেও একনের সমস্যায় ভুক্তভোগীদের জন্য মোটেও উপযোগী নয়। হাড়ের সুস্থতায় প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান ক্যালসিয়ামের সবচেয়ে নির্ভরশীল উৎস হল দুধ। তবে বেশ কিছু সায়েন্টিফিক পরীক্ষার ফল থেকে প্রমাণ মিলেছে, দুধ ও দুগ্ধজাত খাদ্য উপাদান ব্রণ ও একনের সমস্যা বৃদ্ধিতে অবদান রাখে।
গবেষণার তথ্যানুসারে দুগ্ধজাত খাদ্য উপাদান গ্রহণে মেইল সেক্স হরমোন (অ্যান্ড্রজেনস – Androgens) ও ইনসুলিনের মাত্রা বৃদ্ধি পায়। উভয়ই ত্বকের তেলগ্রন্থিকে কার্যকর করে তোলে এবং এতে প্রয়োজনের অতিরিক্ত তেল উৎপন্ন হয়। যা থেকে খুব সহজেই ব্রণ ও একনের সমস্যা বেড়ে যায়।
চিনি ও কার্বহাইড্রেট সম্পন্ন খাদ্য ও পানীয়
পছন্দের মিল্ক চকলেট, আইসক্রিম, কেক, ডোনাট, পাস্তা, পাউরুটি, কোমল পানীয় শুধু স্বাস্থ্যের জন্যেই ক্ষতিকর নয়, ত্বকেরও প্রধান শত্রু। এই খাবারগুলো হাই গ্লাইসেমিক ইনডেক্স হওয়ায় যেকোন খাদ্য উপাদান গ্রহণ করার পর সহজেই চিনিতে পরিণত হয়। এই চিনি রক্তের সাথে মিশে ইনসুলিনের মাত্রা বাড়িয়ে দেয়। যা থেকে শরীরে সেলুলার ইনফ্ল্যামেশন তৈরি হয়। এই ইনফ্ল্যামেশন বা প্রদাহের ফলে তৈরিকৃত এক প্রকার ক্ষতিকর এনজাইম ত্বকের কোলাজেন ও ইলাস্টিনকে ভেঙে দেয়। যা থেকে ত্বকে ব্রণ ও একনের প্রাদুর্ভাব দেখা দেওয়া, এর প্রভাব বেড়ে যাওয়া, ত্বকের কোমলতা নষ্ট হওয়ার মতো যাবতীয় সমস্যাগুলো দেখা দেয়।
অ্যালকোহলজাত পানীয়
নিউ ইয়র্ক ডার্মাটোলজি গ্রুপ এর ফাউন্ডার ডা. ডেভিড কলবার্ট জানান- শুধুমাত্র একনের সমস্যায় ভুক্তভোগীরা নয়, যেকোন ধরনের অ্যালকোহল ও অ্যালকোহল মিশ্রিত পানীয় থেকে সবাইকেই দূরে থাকতে থাকতে হবে। অ্যালকোহল খুব দ্রুত ত্বককে শুষ্ক করে তোলে এবং ত্বকের কোলাজেনের উপস্থিতিকে নষ্ট করে দেয়। যা ত্বকজনিত সমস্যা তৈরির পাশপাশি ত্বকের বর্তমান সমস্যগুলোকে বাড়িয়ে দেয় অনেক বেশি। এ কারণে শুধুমাত্র অ্যালকোহলই নয়, অ্যালকোহল উপস্থিত রয়েছে এমন পানীয়ও এড়িয়ে যেতে হবে সম্পূর্ণভাবে।
একনের সমস্যাটি যেহেতু সহজে ভালো হয় না, এর জন্য ত্বকের যত্নও প্রয়োজন হয় তুলনামূলক বেশি। তবে ত্বকের যত্নের সাথে খাদ্যাভ্যাসও একনের সমস্যার উপর অনেকখানি প্রভাব ফেলে। বিশেষত কিছু খাবার ত্বকের সমস্যাটি বাড়িয়ে দেয় বিধায় একনের সমস্যায় ভুক্তভোগীদের উক্ত খাবারগুলো এড়িয়ে যাওয়া খুবই জরুরি।
দুধ ও দুগ্ধজাত খাদ্য
সাধারণত দুধ ও দুগ্ধজাত খাদ্য উপাদানগুলো স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী হলেও একনের সমস্যায় ভুক্তভোগীদের জন্য মোটেও উপযোগী নয়। হাড়ের সুস্থতায় প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান ক্যালসিয়ামের সবচেয়ে নির্ভরশীল উৎস হল দুধ। তবে বেশ কিছু সায়েন্টিফিক পরীক্ষার ফল থেকে প্রমাণ মিলেছে, দুধ ও দুগ্ধজাত খাদ্য উপাদান ব্রণ ও একনের সমস্যা বৃদ্ধিতে অবদান রাখে।
গবেষণার তথ্যানুসারে দুগ্ধজাত খাদ্য উপাদান গ্রহণে মেইল সেক্স হরমোন (অ্যান্ড্রজেনস – Androgens) ও ইনসুলিনের মাত্রা বৃদ্ধি পায়। উভয়ই ত্বকের তেলগ্রন্থিকে কার্যকর করে তোলে এবং এতে প্রয়োজনের অতিরিক্ত তেল উৎপন্ন হয়। যা থেকে খুব সহজেই ব্রণ ও একনের সমস্যা বেড়ে যায়।
চিনি ও কার্বহাইড্রেট সম্পন্ন খাদ্য ও পানীয়
পছন্দের মিল্ক চকলেট, আইসক্রিম, কেক, ডোনাট, পাস্তা, পাউরুটি, কোমল পানীয় শুধু স্বাস্থ্যের জন্যেই ক্ষতিকর নয়, ত্বকেরও প্রধান শত্রু। এই খাবারগুলো হাই গ্লাইসেমিক ইনডেক্স হওয়ায় যেকোন খাদ্য উপাদান গ্রহণ করার পর সহজেই চিনিতে পরিণত হয়। এই চিনি রক্তের সাথে মিশে ইনসুলিনের মাত্রা বাড়িয়ে দেয়। যা থেকে শরীরে সেলুলার ইনফ্ল্যামেশন তৈরি হয়। এই ইনফ্ল্যামেশন বা প্রদাহের ফলে তৈরিকৃত এক প্রকার ক্ষতিকর এনজাইম ত্বকের কোলাজেন ও ইলাস্টিনকে ভেঙে দেয়। যা থেকে ত্বকে ব্রণ ও একনের প্রাদুর্ভাব দেখা দেওয়া, এর প্রভাব বেড়ে যাওয়া, ত্বকের কোমলতা নষ্ট হওয়ার মতো যাবতীয় সমস্যাগুলো দেখা দেয়।
অ্যালকোহলজাত পানীয়
নিউ ইয়র্ক ডার্মাটোলজি গ্রুপ এর ফাউন্ডার ডা. ডেভিড কলবার্ট জানান- শুধুমাত্র একনের সমস্যায় ভুক্তভোগীরা নয়, যেকোন ধরনের অ্যালকোহল ও অ্যালকোহল মিশ্রিত পানীয় থেকে সবাইকেই দূরে থাকতে থাকতে হবে। অ্যালকোহল খুব দ্রুত ত্বককে শুষ্ক করে তোলে এবং ত্বকের কোলাজেনের উপস্থিতিকে নষ্ট করে দেয়। যা ত্বকজনিত সমস্যা তৈরির পাশপাশি ত্বকের বর্তমান সমস্যগুলোকে বাড়িয়ে দেয় অনেক বেশি। এ কারণে শুধুমাত্র অ্যালকোহলই নয়, অ্যালকোহল উপস্থিত রয়েছে এমন পানীয়ও এড়িয়ে যেতে হবে সম্পূর্ণভাবে।
0 comments: