অচল ঘাটের নিশ্চল পানি তাহার উপজিত কালের বাঘিনী কালের বাঘিনী বলেন তোরে …………পাঁচ আত্তা পাঁচ প্রান
আনিয়াদে মোরে মাছের পিত্ত, হরিনীর পিত্ত তৈল করিয়া পোরাইম ………….. পাঁচ চিত্ত।
উপরোক্ত মন্ত্রটি প্রথমে…
কোন স্বিদ্ধ গুরুর নিকট থেকে অনুমতি প্রাপ্ত হয়ে মুখস্থ করে নিতে হবে। তার পর যখন কাজে লাগাবে তখন নদীর ধারে গিয়ে
নদীর পাকের পানি এক দমে উপরে আনতে হবে এবঙ সেই পানি বাড়িতে এনে উক্ত মন্ত্র ৭-১১ বার জপ করে পানিতে ফুক দিতে হবে তারপর সেই পানি কাঙ্খিত মেয়ের গায়ে ছিটিয়ে দিতে হবে হবে এবঙ সম্ভব হলে কিছু পানি মেয়েটাকে খাওয়াতে হবে। তাইলে মেয়েটি সাধকের বশিভুত হবে।
মেয়ে বশিকরন (মুসলিম):
মন্ত্র:“ফাসা ইয়াকফিকা’হুমুল্লাহু ওয়া হুওয়াস সামিউল আলিমি
উক্ত মন্ত্র পানের উপর লিখে বা ফু দিয়ে কাউকে খাওয়ালে সে যে খাওয়াবে তার প্রেমে পাগল হবে।।
একটি কথা মনে রাখবেন মন্ত্র/দোওয়া/তন্ত্র যা কিছুই হোক না কেন বই পড়ে শুনে মুখুস্ত করে ৭ বারের যায়গায় ৭,০০,০০০ বার পড়লেও কোন ফল পাবেন না যতক্ষন না আপনি মিথ্যা কথা বলার অভ্যাস চির দিনের জন্য বন্ধ করবেন । কেননা মিথ্যা মুখের পবিত্রতা নষ্ট করে, ঈমান নষ্ট করে এবং মানুষ কে অসৎ হতে সাহায্য করে
0 comments: