জিনিস নষ্ট হয়ে যাওয়ার ভয়ে তা ফ্রিজে ঢুকিয়ে দেওয়ার একটা বদভ্যাস কমবেশি
সকলেরই আছে। মাছ, মাংস, সবজি, খাবার-দাবার নষ্ট হয়ে যাওয়া থেকে রক্ষা করতে
আমরা ফ্রিজে রাখি। অভ্যাসের কারণে অনেক সময় আপেল, বা মাল্টার মতো ফলও
ফ্রিজে ঢুকিয়ে রাখি। যদিও এই ফলগুলো এমনভাবে প্রক্রিয়াজাত করা থাকে যে
স্বাভাবিক তাপমাত্রায় অনায়াসে মাসাধিককাল ভালো থাকে। আসলে আমাদের প্রচলিত
একটা বোধ আছে যে জিনিস ফ্রিজে ঢুকিয়ে দিলেই ভাল থাকে। এই বদভ্যাসের হাত
থেকে ডিমও রেহাই পায় না। কাঁচা ডিম ফ্রিজে রাখাটাই সঠিক বলে মনে করা হয়।
কিন্তু, অনেকেই জানেন না যে ফ্রিজে ডিম থাকলে কী কী ক্ষতি হয়।
সাধারণত একটি ডিমে ১৩টি প্রয়োজনীয় ভিটামিন এবং খনিজ পদার্থ থাকে। এতে ৬ গ্রাম অত্যন্ত উচ্চমাত্রার প্রোটিন থাকে। ডিম যে কোনও মানুষের খাদ্যাভাসের সুষম আহার বলেই বিবেচিত হয়। কিন্তু অতিরিক্ত ঠাণ্ডায় এসব খাদ্য উপাদানের অনেকগুলোই নষ্ট হয়ে যায়।
১. ফ্রিজের ঠান্ডা কাঁচা ডিমের মধ্যে থাকা ‘খাদ্যগুণ’-কে নষ্ট করে দেয়।
২. ডিমের মধ্যে বেশকিছু খনিজ পদার্থ থাকে, যা আমাদের স্বাস্থ্যের পক্ষ ভাল। ফ্রিজের ঠান্ডা ওই খনিজ পদার্থগুলো অকেজো করে দেয়।
৩. ডিমের মধ্যে থাকা ‘অ্যাক্টিভ এনজাইম’ ঠান্ডায় নষ্ট হয়ে যায়।
৪. ঠান্ডায় ডিম রাখলে তার মধ্যে ব্যক্টেরিয়ার সংক্রমণ হওয়ার প্রবণতা বাড়ে।
৫. ঠান্ডায় থাকা ডিমে ব্যক্টেরিয়া সংক্রমণে টাইফয়েডে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা বহুলাংশে বেড়ে যায়।
৬. ঠান্ডা ডিমের জন্য গ্যাসট্রোএনটেরিটিস এবং ‘ফুড পয়জেনিং’ -এর প্রবণতা বেড়ে যায়।
সূত্র: এবেলা
সাধারণত একটি ডিমে ১৩টি প্রয়োজনীয় ভিটামিন এবং খনিজ পদার্থ থাকে। এতে ৬ গ্রাম অত্যন্ত উচ্চমাত্রার প্রোটিন থাকে। ডিম যে কোনও মানুষের খাদ্যাভাসের সুষম আহার বলেই বিবেচিত হয়। কিন্তু অতিরিক্ত ঠাণ্ডায় এসব খাদ্য উপাদানের অনেকগুলোই নষ্ট হয়ে যায়।
১. ফ্রিজের ঠান্ডা কাঁচা ডিমের মধ্যে থাকা ‘খাদ্যগুণ’-কে নষ্ট করে দেয়।
২. ডিমের মধ্যে বেশকিছু খনিজ পদার্থ থাকে, যা আমাদের স্বাস্থ্যের পক্ষ ভাল। ফ্রিজের ঠান্ডা ওই খনিজ পদার্থগুলো অকেজো করে দেয়।
৩. ডিমের মধ্যে থাকা ‘অ্যাক্টিভ এনজাইম’ ঠান্ডায় নষ্ট হয়ে যায়।
৪. ঠান্ডায় ডিম রাখলে তার মধ্যে ব্যক্টেরিয়ার সংক্রমণ হওয়ার প্রবণতা বাড়ে।
৫. ঠান্ডায় থাকা ডিমে ব্যক্টেরিয়া সংক্রমণে টাইফয়েডে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা বহুলাংশে বেড়ে যায়।
৬. ঠান্ডা ডিমের জন্য গ্যাসট্রোএনটেরিটিস এবং ‘ফুড পয়জেনিং’ -এর প্রবণতা বেড়ে যায়।
সূত্র: এবেলা
0 comments: