ছোটবেলা থেকে বাচ্চারা প্রাণবন্ত ও হাসিখুশি থাকবে এটাই স্বাভাবিক। তবে
এমন কতগুলো বাচ্চা আছে যারা খেলার সঙ্গী কিংবা বন্ধুবান্ধবের সঙ্গে
ভালোভাবে মিশতে পারে না। তারা একা একা থাকতেই বেশি পছন্দ করে। এতে করে
ছোটবেলায় এসব বাচ্চাদের মানসিক বিকাশ কিছুটা ব্যাহত হয়। তাই ছোটবেলা থেকেই
এদের দিকে বিশেষ নজর দেওয়া উচিত। বিশেষজ্ঞরা বলেন, স্কুলে বিভিন্ন বিষয়ে
কথা বলার সুযোগ থাকলেও নিজের বাড়িতে অনেক সময়ই তা করতে পারে না তারা। এতে
বাচ্চাদের মানসিক বিকাশ ব্যাহত হয়। তাই বাচ্চারা যাতে ছোটবেলা থেকেই নিজের
মনের ভাব প্রকাশ করতে পারে সে দিকে মা-বাবার খেয়াল রাখা উচিত।
এক্ষেত্রে লাজুক বাচ্চাদের মানসিক বিকাশে বাবা-মায়ের যেসব বিষয়ে নজর দেওয়া উচিত-
সন্তানের চাহিদার দিকে নজর রাখুন
বন্ধু বা শিক্ষকদের সঙ্গে বিশেষ কথাবার্তা না বললেও নিজের সন্তানের চাহিদাগুলো বুঝতে শিখুন। তাকে বোঝান, লাজুক বা মুখচোরা হওয়াটা দোষের কিছু নয়।
অন্যের সঙ্গে মিশতে শেখান
অচেনা মানুষজনের সঙ্গে আপনার সন্তান যাতে সহজ ভাবে মিশতে পারে সে দিকে খেয়াল রাখুন। আপনার ভূমিকাই সন্তানের মানসিক বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
ভালো কাজে উৎসাহিত করুন
পড়াশোনার বাইরেও বিভিন্ন ধরনের অ্যাক্টিভিটিতে বাচ্চারা যাতে অংশ নিতে পারে তা খেয়াল রাখুন। সবসময় তাদের নানা ভালো কাজে উৎসাহিত করুন।
বাইরে ঘুরতে যান
বইয়ের পাতা বাইরেও যে একটা জগৎ আছে তা আপনার সন্তানকে বোঝাতে চেষ্টা করুন। প্রয়োজনে বছরে কয়েক বার পরিবারের সঙ্গে বাইরে বেড়াতে যান।
আত্মবিশ্বাস বাড়িয়ে তুলুন
আপনার সন্তান যাতে নিজের প্রতি আত্মবিশ্বাস না হারায় সে দিকে খেয়াল রাখুন। কোনও বিষয়ে তার ভীতি থাকলেও তা এড়িয়ে যাবেন না। তাকে ভালোভাবে বোঝালে দেখবেন সে ভীতি থেকে একবারেই বেরিয়ে আসবে।
সন্তানকে দৃষ্টিগোচরে রাখুন
আপনার সন্তানকে সবসময় চোখে চোখে রাখুন। কোন কাজে ভুল করলে সঙ্গে সঙ্গেই তা শুধরে দিন। সে যাতে সারা দিন কোনও অ্যাক্টিভিটির মধ্যে ডুবে না থাকে সে দিকে নজর রাখুন। দেখবেন, আপনার আলাদা একটু নজরই তার মানসিক বিকাশ ঘটাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
এক্ষেত্রে লাজুক বাচ্চাদের মানসিক বিকাশে বাবা-মায়ের যেসব বিষয়ে নজর দেওয়া উচিত-
সন্তানের চাহিদার দিকে নজর রাখুন
বন্ধু বা শিক্ষকদের সঙ্গে বিশেষ কথাবার্তা না বললেও নিজের সন্তানের চাহিদাগুলো বুঝতে শিখুন। তাকে বোঝান, লাজুক বা মুখচোরা হওয়াটা দোষের কিছু নয়।
অন্যের সঙ্গে মিশতে শেখান
অচেনা মানুষজনের সঙ্গে আপনার সন্তান যাতে সহজ ভাবে মিশতে পারে সে দিকে খেয়াল রাখুন। আপনার ভূমিকাই সন্তানের মানসিক বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
ভালো কাজে উৎসাহিত করুন
পড়াশোনার বাইরেও বিভিন্ন ধরনের অ্যাক্টিভিটিতে বাচ্চারা যাতে অংশ নিতে পারে তা খেয়াল রাখুন। সবসময় তাদের নানা ভালো কাজে উৎসাহিত করুন।
বাইরে ঘুরতে যান
বইয়ের পাতা বাইরেও যে একটা জগৎ আছে তা আপনার সন্তানকে বোঝাতে চেষ্টা করুন। প্রয়োজনে বছরে কয়েক বার পরিবারের সঙ্গে বাইরে বেড়াতে যান।
আত্মবিশ্বাস বাড়িয়ে তুলুন
আপনার সন্তান যাতে নিজের প্রতি আত্মবিশ্বাস না হারায় সে দিকে খেয়াল রাখুন। কোনও বিষয়ে তার ভীতি থাকলেও তা এড়িয়ে যাবেন না। তাকে ভালোভাবে বোঝালে দেখবেন সে ভীতি থেকে একবারেই বেরিয়ে আসবে।
সন্তানকে দৃষ্টিগোচরে রাখুন
আপনার সন্তানকে সবসময় চোখে চোখে রাখুন। কোন কাজে ভুল করলে সঙ্গে সঙ্গেই তা শুধরে দিন। সে যাতে সারা দিন কোনও অ্যাক্টিভিটির মধ্যে ডুবে না থাকে সে দিকে নজর রাখুন। দেখবেন, আপনার আলাদা একটু নজরই তার মানসিক বিকাশ ঘটাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
0 comments: