জীবনে চলার পথে একজন সঙ্গীর প্রয়োজন হয়। আর সেই সঙ্গী খুঁজতে গিয়ে
অনেকেই ভুল করে ফেলেন। বেছে নেন প্রতারক সঙ্গী। শুরুর দিকে সঙ্গীকে চিনতে
না পারলেও পরে বুঝতে পারেন। অনেকেই আছেন যারা বোঝার পরেও সঙ্গীকে ছাড়তে চান
না এই ভেবে যে, বিয়ের পর তার আচরণে পরিবর্তন আসবে। কিছু কিছু ক্ষেত্রে এটি
সত্যি হলেও বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই কাজের কাজ কিছুই না। সবসময় মনে রাখবেন, সে
অন্যকে ভালোবাসে সে কখনই তোমাকে আপন করে নিতে পারেনা। এক্ষেত্রে বিশেষজ্ঞরা
বলেন, যে কোন সম্পর্ক শরীর নয়, বরং আত্মার বন্ধন। কাজেই এমন কিছু চিহ্ন
আছে যেগুলো সঙ্গীর মধ্যে খুঁজে পেলেই তাকে ছেড়ে আসা আপনার জন্য ভালো।
কাজেই প্রতারক সঙ্গীর কিছু লক্ষণ জেনে নিন যাতে সহজেই বুঝতে পারেন সঙ্গী আপনাকে নয়, অন্য কাউকে ভালোবাসে-
সম্পর্কে স্থায়ীত্ব নেই
দাম্পত্য কিংবা ভালোবাসায় যদি কোন রসায়ন না থাকে তাহলে সে সম্পর্কটা কখনই স্থায়ী রূপ পায় না। সঙ্গী যদি প্রতারক হয়ে থাকেন তাহলে দেখবেন কোথায় যেন তার সঙ্গে আপনার একটা গ্যাপ রয়ে গেছে, যা হাজার চেষ্টাতেও আপনি ঘোচাতে পারছেন না। সম্পর্ক টিকিয়ে রাখতে গেলে সবচেয়ে বেশি জরুরি দুজনের মধ্যে একটি চমৎকার বোঝাপড়া। তা না হলে সম্পর্কের ইতি টানতেই হয়।
সময়ের মূল্য নেই
প্রত্যেকের কাছেই তার সময়ের মূল্য অনেক বেশি। কিন্তু সঙ্গী যদি প্রতারক হয়ে থাকে তাহলে আপনার সময়ের মূল্য সে কোনমতেই বুঝবে না। কাজেই দেরি না করে এ ধরনের সম্পর্ক থেকে একেবারেই দূরে সরে আসুন। কেননা প্রত্যেকেরই উচিত তার ভালাবাসার মানুষের প্রতি সহানূভূতি দেখানো এবং তার সময়ের মূল্য দেওয়া। এটাই সম্পর্ক টিকিয়ে রাখতে ভূমিকা রাখে।
আবেগের বহি:প্রকাশ নেই
প্রতারক সঙ্গীরা কখনই আবেগের আদান-প্রদান করেন না কিংবা তারা অন্যের আবেগকে প্রাধান্য দেন না। তাই যতটা সম্ভব এসব ব্যক্তিদের কাছ থেকে দূরে সরে যান। মনে রাখবেন, আনন্দ, দু:খ কখনই ভালোবাসার মানুষের সঙ্গে শেয়ার করতে না পারলে সুখে থাকা যায় না।
প্রয়োজনে পাশে থাকে না
ভুল মানুষকে ভালোবাসার এটাও একটা চিহ্ন হতে পারে। কেননা প্রয়োজনের সময় প্রতিটি মানুষই তার আপনজনের কাছ থেকে সহযোগিতা কামনা করে। তারা চায়, ভালোবাসার মানুষটি তার আবেগকে প্রাধান্য দিক এবং তাকে মূল্যায়ন করুক। সে সবসময় ভালোবাসার সঙ্গ পেতে পছন্দ করে। কিন্তু প্রতারকরা নানা অজুহাতে আপনাকে এড়িয়ে যায়।
ভালোবাসার কথা বলে না
সঙ্গী যদি আপনার প্রতি কোন ভালোবাসাই না দেখায় তাহলে আপনি কার জন্য অপেক্ষা করছেন? এক্ষেত্রে তাকে ছেড়ে যাওয়াই আপনার জন্য বেশি ভালো।
মনে রাখবেন সম্পর্কে অতিরিক্ত কোন কিছুই ভালো না। এমনকি ভালোবাসাও না। সম্পর্কে সব সময় কেয়ার করা ভাল, তা ঠিক নয়। অনেক সময় অতিরিক্ত খোঁজখবর, অতিরিক্ত কেয়ার সম্পর্ক নষ্টের জন্য দায়ী। আপনার প্রতিটি কাজের জবাবদিহিতা যদি তাকে দিতে তবে তার সঙ্গে সম্পর্ক না রাখাই বুদ্ধিমানের কাজ। কেননা প্রতিটি মানুষের নিজস্ব কিছু চিন্তা, কিছু বৈশিষ্ট্য আছে, তা পরিবর্তন করে কোন সম্পর্ক তৈরি হলেও বেশিদিন সেই সম্পর্ক টিকে না।
কাজেই প্রতারক সঙ্গীর কিছু লক্ষণ জেনে নিন যাতে সহজেই বুঝতে পারেন সঙ্গী আপনাকে নয়, অন্য কাউকে ভালোবাসে-
সম্পর্কে স্থায়ীত্ব নেই
দাম্পত্য কিংবা ভালোবাসায় যদি কোন রসায়ন না থাকে তাহলে সে সম্পর্কটা কখনই স্থায়ী রূপ পায় না। সঙ্গী যদি প্রতারক হয়ে থাকেন তাহলে দেখবেন কোথায় যেন তার সঙ্গে আপনার একটা গ্যাপ রয়ে গেছে, যা হাজার চেষ্টাতেও আপনি ঘোচাতে পারছেন না। সম্পর্ক টিকিয়ে রাখতে গেলে সবচেয়ে বেশি জরুরি দুজনের মধ্যে একটি চমৎকার বোঝাপড়া। তা না হলে সম্পর্কের ইতি টানতেই হয়।
সময়ের মূল্য নেই
প্রত্যেকের কাছেই তার সময়ের মূল্য অনেক বেশি। কিন্তু সঙ্গী যদি প্রতারক হয়ে থাকে তাহলে আপনার সময়ের মূল্য সে কোনমতেই বুঝবে না। কাজেই দেরি না করে এ ধরনের সম্পর্ক থেকে একেবারেই দূরে সরে আসুন। কেননা প্রত্যেকেরই উচিত তার ভালাবাসার মানুষের প্রতি সহানূভূতি দেখানো এবং তার সময়ের মূল্য দেওয়া। এটাই সম্পর্ক টিকিয়ে রাখতে ভূমিকা রাখে।
আবেগের বহি:প্রকাশ নেই
প্রতারক সঙ্গীরা কখনই আবেগের আদান-প্রদান করেন না কিংবা তারা অন্যের আবেগকে প্রাধান্য দেন না। তাই যতটা সম্ভব এসব ব্যক্তিদের কাছ থেকে দূরে সরে যান। মনে রাখবেন, আনন্দ, দু:খ কখনই ভালোবাসার মানুষের সঙ্গে শেয়ার করতে না পারলে সুখে থাকা যায় না।
প্রয়োজনে পাশে থাকে না
ভুল মানুষকে ভালোবাসার এটাও একটা চিহ্ন হতে পারে। কেননা প্রয়োজনের সময় প্রতিটি মানুষই তার আপনজনের কাছ থেকে সহযোগিতা কামনা করে। তারা চায়, ভালোবাসার মানুষটি তার আবেগকে প্রাধান্য দিক এবং তাকে মূল্যায়ন করুক। সে সবসময় ভালোবাসার সঙ্গ পেতে পছন্দ করে। কিন্তু প্রতারকরা নানা অজুহাতে আপনাকে এড়িয়ে যায়।
ভালোবাসার কথা বলে না
সঙ্গী যদি আপনার প্রতি কোন ভালোবাসাই না দেখায় তাহলে আপনি কার জন্য অপেক্ষা করছেন? এক্ষেত্রে তাকে ছেড়ে যাওয়াই আপনার জন্য বেশি ভালো।
মনে রাখবেন সম্পর্কে অতিরিক্ত কোন কিছুই ভালো না। এমনকি ভালোবাসাও না। সম্পর্কে সব সময় কেয়ার করা ভাল, তা ঠিক নয়। অনেক সময় অতিরিক্ত খোঁজখবর, অতিরিক্ত কেয়ার সম্পর্ক নষ্টের জন্য দায়ী। আপনার প্রতিটি কাজের জবাবদিহিতা যদি তাকে দিতে তবে তার সঙ্গে সম্পর্ক না রাখাই বুদ্ধিমানের কাজ। কেননা প্রতিটি মানুষের নিজস্ব কিছু চিন্তা, কিছু বৈশিষ্ট্য আছে, তা পরিবর্তন করে কোন সম্পর্ক তৈরি হলেও বেশিদিন সেই সম্পর্ক টিকে না।
0 comments: